بسم الله الرحمن الرحيم
ওলী-বুজুর্গদের দৃষ্টিতে শবেবরাত পালনঃ
পূর্বে উল্লেখিত দলীলসমূহের আলোকে অধিকাংশ সলফে সালেহীন তথা ওলী বুজুর্গানে দ্বীন শবে বরাতের তাৎপর্য ও ফজীলতের পক্ষে ছিলেন। তাঁরা রাতটিকে খুবই সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ মনে করতেন। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতেন, যেন রাতটি ইবাদতে কাটে এবং তার মাহাত্ন্য ও ফজীলত অর্জন করা যায়। কিন্তু যেমনিভাবে সলফে সালেহীন তো এই রাতে জাগরণ থেকে ইবাদত করার প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন, তেমনিভাবে এ রাতকে কেন্দ্র করে সংঘটিত যাবতীয় কুসংস্কার ও বিদআত থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। কেননা, আহলে-হক রসূল প্রেমিক সকল মুসলমানের ঈমানী কর্তব্য হলো, যে আমল শরীয়তে যতটুকু প্রমাণিত সেই আমলটিকে ঠিক ততটুকুতেই সীমাবদ্ধ রাখা। এর মধ্যে অতিরঞ্জিত করা, নিজ খুশিমত কোন আমল সংযোজন করা পরিস্কার বিদআত বলে গণ্য-যা দ্বীনের জন্য বড় সর্বনাশ ও পথভ্রষ্টতার মূল কারণ।
যথাঃ
আল্লামা ইবনুল হাজ্ব মালিকী উক্ত রাত সম্পর্কে সলফে সালেহীনের দৃষ্টিভঙ্গি এবং তাদের আমল উল্লেখ করতে গিয়ে বলেনঃ
" সন্দেহ নেই, রাতটি একটি মুবারক রাত। মহান আল্লাহর নিকট মর্যাদাসম্পন্ন। মোটকথা,
ওলী-বুজুর্গদের দৃষ্টিতে শবেবরাত পালনঃ
পূর্বে উল্লেখিত দলীলসমূহের আলোকে অধিকাংশ সলফে সালেহীন তথা ওলী বুজুর্গানে দ্বীন শবে বরাতের তাৎপর্য ও ফজীলতের পক্ষে ছিলেন। তাঁরা রাতটিকে খুবই সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ মনে করতেন। অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতেন, যেন রাতটি ইবাদতে কাটে এবং তার মাহাত্ন্য ও ফজীলত অর্জন করা যায়। কিন্তু যেমনিভাবে সলফে সালেহীন তো এই রাতে জাগরণ থেকে ইবাদত করার প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন, তেমনিভাবে এ রাতকে কেন্দ্র করে সংঘটিত যাবতীয় কুসংস্কার ও বিদআত থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন। কেননা, আহলে-হক রসূল প্রেমিক সকল মুসলমানের ঈমানী কর্তব্য হলো, যে আমল শরীয়তে যতটুকু প্রমাণিত সেই আমলটিকে ঠিক ততটুকুতেই সীমাবদ্ধ রাখা। এর মধ্যে অতিরঞ্জিত করা, নিজ খুশিমত কোন আমল সংযোজন করা পরিস্কার বিদআত বলে গণ্য-যা দ্বীনের জন্য বড় সর্বনাশ ও পথভ্রষ্টতার মূল কারণ।
যথাঃ
আল্লামা ইবনুল হাজ্ব মালিকী উক্ত রাত সম্পর্কে সলফে সালেহীনের দৃষ্টিভঙ্গি এবং তাদের আমল উল্লেখ করতে গিয়ে বলেনঃ
" সন্দেহ নেই, রাতটি একটি মুবারক রাত। মহান আল্লাহর নিকট মর্যাদাসম্পন্ন। মোটকথা,